ধারা–১৩৭; কারণ দর্শাইবার জন্য হাজির হলে তখনকার পদ্ধতিঃ
ধারা–১৩৭(১); কারণ দর্শাইবার জন্য হাজির হলে ম্যাজিষ্ট্রেট ২০তম অধ্যায় অনুযায়ী সাক্ষ্য গ্রহন করবেন।
ধারা–১৩৭(২); ম্যাজিষ্ট্রেট যদি এই বিষয়ে সন্তষ্ট হন তাহলে এইক্ষেত্রে আর কোন ব্যবস্থা গ্রহন করবেন না।
ধারা–১৩৭(২); ম্যাজিষ্ট্রেট যদি এই বিষয়ে সন্তষ্ট না হন তাহলে আদেশটি স্থায়ী হবে।
ধারা–১৩৯কঃ জনসাধারণের অধিকার অস্তিত অস্বীকার করা হলে তখনকার পদ্ধতিঃ
১৩৭ ধারার অধীনে ব্যবস্থা গ্রহন করার পূর্বে ম্যাজিষ্ট্রেট সরেজমিনে অনুসন্ধান করবেন।
ধারা–১৪০; আদেশ স্থায়ী হওয়ার পরবর্তী পদ্ধতিঃ
ধারা–১৪০(১); ১৩৭ ধারার অধীনে যখন আদেশ স্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে ম্যাজিষ্ট্রেট উল্লিখিত উৎপাত নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অপসারণ করার জন্য উক্ত ব্যক্তিকে আদেশ দিবেন।
ধারা–১৪০(২); নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যদি উৎপাত অপসারণ করা না হয় সেক্ষেত্রে ম্যাজিষ্ট্রেট নিজে উহা করাতে পারবেন এবং তার আদেশবলে কোন গৃহ, মালপত্র বিক্রয় অথবা সম্পত্তি ক্রোক হবে।
ধারা–১৪০(৩); সরল বিশ্বাসে এই ধারার অধীন কোন কিছুকরা হলে উহার বিরুদ্ধে কোন দেওয়ানী মামলা চলবে না।
ধারা–১৪২; অনুসন্ধান সাপেক্ষে নিষেধাজ্ঞাঃ
ধারা–১৪২(১); ১৩৭ ধারার অধীনে আদেশ দেওয়ার সময় ম্যাজিষ্ট্রেট যদি মনে করেন যে, জনসাধারণের প্রতি গুরুতর রকমের আসন্ন বিপদ বা ক্ষতি নির্ধারনের জন্য আশু ব্যবস্থা গ্রহন করা প্রয়োজন তাহলে সেইরূপ নিষেধাজ্ঞা জারী করবেন।
ধারা–১৪২(২); উক্ত ব্যক্তি যদি সঙ্গে সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা পালন না করেন তাহলে বিপদ মোকাবেলায় যেরূপ পন্থা অবলম্বন করা প্রয়োজন ম্যাজিষ্ট্রেট সেইরূপ অবলম্বন করবেন।
ধারা–১৪২(৩); সরল বিশ্বাসে এই ধারার অধীন কোন কিছু করা হলে উহার বিরুদ্ধে কোন দেওয়ানী মামলা চলবে না।
ধারা–১৪৩; ম্যজিষ্ট্রেট জনসাধারণের উৎপাত পুনরাবৃত্তি করা বা অব্যাহত রাখা নিষেধ করতে পারবেনঃ কোন জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট/সরকার/জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট এর নিকট তেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট দন্ডবিধি বা কোন বিশেষ আইন দ্বারা সংজ্ঞায়িত জনসাধারণের উৎপাতের পুনরাবৃত্তি না করার জন্য বা অব্যাহত না রাখার জন্য আদেশ দিবেন।
***************ধন্যবাদ*************